ভাষণ বা বক্তব্য শুরুতে কি বলতে হয়
আমাদের সকলের জীবনে কোনো না কোনো সময় মঞ্চে উঠে বেশ কিছু লোকের সামনে বক্তৃতা দিতে হতে পারে। কিন্তু যারা বক্তৃতা দেওয়ার ক্ষেত্রে একদমই নতুন তাদের বক্তৃতা দেওয়ার সময় জড়তা এবং খুবই নার্ভাসনেস কাজ করে। বক্তৃতা দেওয়ার সময় অনেকেই মনে করেন, আমার কথা অডিয়েন্স পছন্দ করবে তো? আমার উপস্থাপনায় কোন ভুল হচ্ছে না তো? ইত্যাদি হাজারো চিন্তা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খায়।
এক্ষেত্রে আপনাকে সর্বপ্রথম মনে রাখতে হবে প্রতিষ্ঠান ভেদে বক্তৃতা ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন ধরুন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বক্তৃতা যেমন হয় কোন অফিস অথবা কোম্পানির বক্তৃতা তেমন হবে না। এক্ষেত্রে বক্তৃতা দেওয়ার সময় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে আপনার অডিয়েন্স কারা এবং তারা কি জানতে চাচ্ছে। বক্তব্য শুরু করার কিছু টেকনিক রয়েছে। যেগুলো ফলো করে আপনি খুব সহজে অডিয়েন্স এর মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারবেন। নিচে আমরা বক্তব্য শুরুতে কি বলতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
সূচিপত্র
এছাড়াও পড়ুন: নবীন বরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষকের বক্তব্য দেয়ার নিয়ম ২০২৪
বক্তব্যের শুরুতে সম্ভাষণে নমুনা
বক্তব্যের শুরুতে সম্ভাষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বক্তব্যের শুরুতে অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথি বৃন্দদের উদ্দেশ্যে আপনার প্রদত্ত সম্ভাষণ আপনার বক্তব্যকে আর ও অনন্য করতে পারে। আপনি যদি কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বক্তব্য দিতে চান তাহলে সম্ভাষণ নমুনা হবে এমন:
“প্রিয় অধ্যক্ষ, প্রধান অতিথি, উপস্থিত শিক্ষকবৃন্দ এবং অন্যান্য মাননীয় অতিথি, আজকের মাননীয় সভাপতি এবং অনুষ্ঠানে উপস্থিত অন্যান্য অতিথি এবং সুধিমন্ডলী সবাইকে জানাই আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং শুভেচ্ছা”।
আপনি চাইলে সম্ভাষণ এভাবেও করতে পারেন:
আজকের এই বক্তব্যের শুরুতে আমি সবাইকে জানাই আমার পক্ষ থেকে সালাম। এবং আমি আমার বক্তব্য শুরু করার আগে আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিত সম্মানিত অতিথিবৃন্দ এবং সুধীজন, এবং মঞ্চের সামনে উপবিষ্ট আমার সকল গুরুজনকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
এখানে যদি আপনি কোন অতিথি এর নাম উল্লেখ করেন তাহলে মনে রাখতে হবে পর্যায়ক্রমে সব অতিথির নাম একে একে বলতে হবে। তা না হলে যাদের নাম উচ্চারণ করবেন না তাদের মনঃ ক্ষুন্ন হতে পারে। আর যদি পর্যায়ক্রমে সবার নাম উল্লেখ করতে না চান তাহলে “প্রিয় অতিথি বৃন্দ এবং সম্মানিত সুধিমন্ডলী”এই বলে সম্বোধন করতে পারেন।
কোন কোন অনুষ্ঠানে অতিথিদের নাম বলা বাধ্যতামূলক হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার স্ক্রিপ্টে সব প্রতিদিনের নাম পর্যায়ক্রমে তালিকা করুন। এতে করে আপনি কোন অতিথির নাম ভুলে যাবেন না এবং ধারাবাহিকভাবে বলতে পারবেন। মনে রাখবেন, যেকোনো বক্তব্যের সাধারণত তিনটি ধাপ থাকে। ধাপগুলো হল:
- সূচনা,
- মূল বক্তব্য,
- বক্তব্যের উপসংহার।
ভাষণ বা বক্তৃতা দেয়ার নিয়ম
যে কোন ভাষণ বা বক্তব্য দেওয়ার সময় আপনাকে প্রথমে জানতে হবে বক্তব্য কিভাবে শুরু করতে হয় সে সম্পর্কে। ভাষণ বা বক্তৃতা দেওয়ার সময় কয়েকটি বিষয় একটু খেয়াল রাখলেই বক্তৃতা খুব ভালোভাবে সম্পন্ন হয়। চলুন ভালোভাবে বক্তৃতা দেওয়ার কিছু টেকনিক জেনে নেওয়া যাক:
১) বারবার অনুশীলন করুন
কোন বক্তব্য শুরু করার আগে ভেতর থেকে অস্থিরতা বোধ হবে এটাই স্বাভাবিক। এই অস্থিরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বারবার অনুশীলন করুন এবং কয়েকবার স্ক্রিপ্ট পড়ে নিন। এক্ষেত্রে খুব ভালো হয় যদি নিজে আয়নার সামনে কয়েকবার প্র্যাকটিস করেন অথবা বন্ধুদের সামনে কয়েকবার অনুশীলন করেন তাহলে জড়তা কেটে যাবে।
২) অনুষ্ঠান এবং দর্শক বুঝে বক্তব্য দিন
বক্তব্য শুরু করার আগে জেনে নিন আপনার অডিয়েন্স কারা এবং তারা কি জানতে চাচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনি যে ধরনের শব্দ চয়ন করবেন তা তাদের মনঃপুত হচ্ছে কিনা সে বিষয়ে খেয়াল রাখা আপনার দায়িত্ব। অনুষ্ঠানের সাথে রিলেটেড নয় এমন কোন কথা অনুষ্ঠানে বক্তব্য তে বলা যাবেনা।
৩) স্ক্রিপ্ট দেখে বক্তব্য দিবেন না
সারাক্ষণ স্ক্রিপ্টের দিকে তাকিয়ে বক্তব্য দিলে আপনার প্রতি দর্শকদের মনোযোগ কমে যায়। বক্তব্যের সময় দর্শকদের সামনে চোখে চোখ রেখে কথা বলার চেষ্টা করবেন। এতে করে সবার নজর আপনার দিকেই থাকবে এবং আপনার বক্তব্য শুনে তাদের প্রতিক্রিয়া কি হচ্ছে তা আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন।
৪) ভাষা এবং স্বরভঙ্গির যথাযথ ব্যবহার
কোন কথায় আপনার গলার স্বর বাড়াতে হবে এবং কোন কথায় কমাতে হবে তা বক্তব্য দেওয়ার সময় আপনার বুঝে নিতে হবে। গলার স্বরের তারতম্য দর্শকদের বোঝাতে চেষ্টা করে আপনি বক্তব্যের উপর কতটা মনোযোগী। সম্পূর্ণ বক্তব্য জুড়ে অবশ্যই প্রমিত ভাষায় কথা বলতে হবে। কোন ধরনের আঞ্চলিক ভাষা বক্তব্য তে ব্যবহার করা উচিত নয়।
৫) বক্তব্যের বিষয়বস্তু সাজিয়ে নিন
বক্তব্যের বিষয়বস্তু কি থাকবে এবং বক্তব্য কতটুকু সময় স্থায়ী হবে তা আগে থেকে সাজিয়ে নিন। অনুষ্ঠানের সাথে রিলেটেড নয় এমন কোন কথা আপনি আপনার স্ক্রিপ্টে রাখবেন না। বক্তব্যের বিষয়বস্তু ঠিক না করে মঞ্চে উঠলে আপনাকে বেশ ঝামেলায় পড়তে হতে পারে।
বক্তব্য অনুশীলন করার নিয়ম
বক্তব্য অনুশীলন করার সময় সাধারণ কিছু বিষয় মনে রাখলেই অথবা কয়েকটা বিষয় বারবার অনুশীলন করলে আপনার বক্তব্য খুব সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে। চলুন জেনে নেই বক্তব্য অনুশীলন করার নিয়ম গুলো কি কি?
- বক্তব্যের মূল বিষয়বস্তু এবং উদ্দেশ্য নির্ধারণ করুন,
- বক্তব্যের একদম শুরুতে শ্রোতাদের মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করুন,
- যে বিষয়ে বক্তব্য দিতে যাচ্ছেন সেই বিষয়ে পর্যাপ্ত গবেষণা করুন,
- বক্তব্যের শুরুতে এবং শেষে কি বলবেন সেই বিষয়ের উপর যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করুন,
- বক্তব্যের বিষয়বস্তু একটি স্ক্রিপ্টে লিখে বারবার আয়নার সামনে অথবা বন্ধুদের সামনে উপস্থাপন করুন,
- বক্তব্যের যেই বিষয়গুলো আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হবে সেই বিষয়গুলো বারবার প্র্যাকটিস করুন,
- অনুশীলন করার সময় বক্তব্যের কোন বিষয়গুলো উচ্চস্বরে বলতে হবে এবং কোন বিষয়গুলো নিম্নস্বরে বলতে হবে তা নির্ধারণ করুন,
- ভাষার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সচেতনতা অবলম্বন করুন। বক্তব্যের মাঝে কোন ধরনের আঞ্চলিক ভাষা প্রদান করার চেষ্টা করবেন না,
- বক্তব্য শেষ হওয়ার আগে বক্তব্যের উপসংহার কেমন হবে তা নির্ধারণ করুন।
সাবলীল বক্তা হওয়ার জন্য ১০টি কার্যকরী উপদেশ
বক্তব্য দেওয়ার সময় অনেকেই নার্ভাস হয়ে পড়েন এমনকি হাত-পা কাঁপাকাঁপি শুরু হয়ে যায়। বক্তব্য যেমনই হোক, সম্পূর্ণ বক্তব্য জুড়ে চেষ্টা করবেন সাবলীল ভাব বজায় রাখার। সাবলীল বক্তা হওয়ার কিছু উপায় রয়েছে। নিচে সাবলীল বক্তা হওয়ার জন্য ১০টি কার্যকরী উপদেশ নিয়ে আলোচনা করা হলো:
১) দর্শক বুঝে বক্তব্য দিন
বক্তব্য দেওয়ার সময় আপনি মনে রাখবেন, দর্শক কি ধরনের তথ্য জানতে চাচ্ছে, এবং কোন ধরনের শব্দ বললে দর্শক খুশি হবে। দর্শক বুঝে বক্তব্য প্রদান না করলে দর্শকদের মনঃ ক্ষুন্ন হতে পারে এবং তারা মনোযোগ হারাতে পারে।
২) বারবার অনুশীলন করে প্রস্তুতি গ্রহণ করুন
একমাত্র অনুশীলনের মাধ্যমেই সকল ধরনের অস্থিরতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আপনি বক্তব্যের জন্য যখন স্ক্রিপ্ট রেডি করবেন, তখন স্ক্রিপ্টটি বারবার পড়ার চেষ্টা করুন। এবং পারলে নিজে নিজে প্র্যাকটিস করার চেষ্টা করুন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে। এতে করে আপনার জড়তা কমে যাবে এবং সাবলীলভাবে বক্তব্য প্রদান করতে পারবেন।
৩) দর্শকদের মতামতকে গুরুত্ব দিন
বক্তব্যের মাঝে খেয়াল রাখুন দর্শকদের আপনার বক্তব্য পছন্দ হচ্ছে কিনা বা তাদের প্রতিক্রিয়া কি ধরনের। যদি তাদের বিরু প্রতিক্রিয়া দেখেন তাহলে আপনার বক্তব্যতে কিছুটা পরিবর্তন আনুন অথবা আনন্দদায়ক করার চেষ্টা করুন। একঘেয়েমী বক্তব্য দিলে বেশিরভাগ সময় দর্শকদের মনোযোগ নষ্ট হয়।
৪) নিজের ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তুলুন
বক্তব্য দেওয়ার সময় সাবলীল থাকার চেষ্টা করুন। সাবলীল ভাবে বক্তব্য না দিলে আপনার ব্যক্তিত্ব বক্তব্য তে ফুটে ওঠে না। যখনই সাবলীল ভাবে বক্তব্য দিবেন তখন আপনার ব্যক্তিত্ব আপনার কথার মধ্যে ফুটে উঠবে।
৫) বক্তব্যের মাঝে গল্প অথবা কৌতুক বলুন
বক্তব্যের মধ্যে একটি গানের চার লাইন অথবা একটি কবিতা দুই লাইন বললে বা পড়ে শোনালে শ্রোতাদের মনোযোগ পুরোপুরিভাবে বক্তব্যের মধ্যেই থাকবে। আপনি চাইলে বক্তব্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কোন কৌতুক শ্রোতাদের শোনাতে পারেন। এতে করে হাস্যরসাত্মক ভাবে আপনি সম্পূর্ণ বক্তব্য শেষ করতে পারবেন।
৬) প্রযুক্তি যথাযথ ব্যবহার করুন
বক্তব্য প্রদান করার সময় অডিও ও ভিডিও আধিক্যের উপর খেয়াল রাখুন। বক্তব্যের সময় অডিও বা ভিডিও অতিরিক্ত ব্যবহার বা খুব সর্বনিম্ন ব্যবহার আপনার বক্তব্যের সৌন্দর্যতা কমিয়ে দেয়। তাই প্রযুক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যবহার আপনার বক্তব্যতে রাখার চেষ্টা করুন।
বক্তব্য শুরু করার গুরুত্বপূর্ণ ধাপ সমুহ
বক্তব্য শুরু করার সময় আপনি কি বলছেন তার ওপর নির্ভর করে আপনার বক্তব্য কেমন হতে চলেছে। বক্তব্য শুরু করার বিষয়বস্তু যদি সঠিক না থাকে তাহলে শ্রোতা খুব সহজে মনোযোগ হারাবে। এবং আপনার বক্তব্য সঠিকভাবে সম্পন্ন হবে না। চলুন জেনে নেই বক্তব্য শুরু করার গুরুত্বপূর্ণ ধাপসমূহ কি কি?
বক্তব্যের শুরুতে নিজের ব্যক্তিগত বিষয় বলবেন না
বক্তব্যের শুরুতে নিজের ব্যক্তিগত বিষয় অথবা নিজের কোন মহত্ত্ব তুলে ধরবেন না। বক্তব্যের শুরুতে অনেককে এমন ধরনের কথা বলতে শোনা যায় “আমার দ্বারা অনেক মানুষ উপকৃত হয়েছে, আমি অমুক, মানুষকে সাহায্য করা আমার কাজ”। এসব ধরনের কথা বললে শ্রোতারা বিরক্ত বোধ করে। তাই এসব ধরনের কথা না বলে স্বাভাবিক কথা বলার চেষ্টা করুন।
দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুন
বক্তব্য দেওয়ার সময় দুশ্চিন্তা অথবা টেনশন হতেই পারে। তবে এই টেনশন যেন আপনার চোখে মুখে ফুটে না উঠে সেদিকে খেয়াল রাখুন। বক্তব্য শুরু করার সময় স্বাভাবিক থাকুন এবং সম্পূর্ণভাবে টেনশন মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন।
সবাইকে সালাম দিন
বক্তব্য শুরু করার সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সবাইকে সালাম দেওয়া। আপনি যদি মুসলিম ধর্মের অনুসারী হয়ে থাকেন তাহলে সবাইকে “আসসালামু আলাইকুম” বলে আপনার বক্তব্য শুরু করুন। এবং সবার উদ্দেশ্যে কল্যাণকর কথা বলে বক্তব্য শুরু করুন। নিচে একটি নমুনা প্রদর্শন করা হলো:
“আসসালামু আলাইকুম, আশা করি এখানে উপস্থিত সবাই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনি চাইলে এখানে সভাপতি, চেয়ারম্যান, প্রধান অতিথি এবং অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রিয় সুধী মন্ডলী, আমার সকল সহপাঠী/সহকর্মী, বড় ভাই এবং বোনেরা সকলকে আমার পক্ষ থেকে জানাই “আসসালামু আলাইকুম।
শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখুন
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বড় লাইন বলার সময় অধিক পরিমাণে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে দেখা যায় বেশিরভাগ বক্তাকে। এটি শ্রোতাদের জন্য অত্যন্ত বিরক্তিকর। তাই সম্পূর্ণ বক্তব্য জুড়ে শ্বাসকষ্টের স্বাভাবিক রাখবেন এবং ধীরে ধীরে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
বক্তব্য শেষে কি বলতে হয়
বক্তব্য শুরু করার সময় যেমন সবাইকে সালাম জানিয়েছিলেন বক্তব্য শেষ করার সময় সবাইকে সালাম জানাতে হবে। বর্তমান সরকার “জয় বাংলাকে” জাতীয় স্লোগান হিসেবে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। তাই বক্তব্য শেষ করার সময় জয় বাংলা বলে বক্তব্য শেষ করুন।
সর্বাধিক জিজ্ঞাসিত প্রশ্নগুলি
১)বক্তব্যের প্রথমে কি বলতে হয়?
উঃ বক্তব্যের প্রথমে সবাইকে সালাম দিতে হয় এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাতে হয়। বক্তব্যের প্রথমে বিষয়বস্তু নির্ধারণ করে বক্তব্য শুরু করুন।
২)বক্তৃতার জন্য মঞ্চে কাউকে কিভাবে ডাকব?
উঃ বক্তৃতার সময় কাউকে মঞ্চে ডাকতে হলে বিনীতভাবে অনুরোধ করুন। এমন ভাবে বলতে পারেন: “এখন মঞ্চে আসার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি আমাদের সবার প্রিয়……. কে)।
৩)আপনার বক্তৃতার ভূমিকা অনুশীলন করে কোন দুটি জিনিস অর্জনের চেষ্টা করা উচিত?
উঃ বক্তৃতার ভূমিকা অনুশীলন করে দর্শকের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আগ্রহ অর্জনের চেষ্টা করতে হবে।