জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই ২০২৪ । NID Card Check

আমাদের জীবনে বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের জাতীয় পরিচয়পত্র চেক বা NID Card Check করার প্রয়োজন হয়ে থাকে। আসুন দেখে নেওয়া যাক, কিভাবে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে হয়।

জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই NID Card Check

আমরা যারা নতুন ভোটার হয়েছি, তাদের ভোটার আইডি কার্ড চেক করা প্রয়োজন হয়। অথবা, যে কারো কোন বিশেষ প্রয়োজনে ভোটার আইডি কার্ড বা NID Card Check যাচাই করার প্রয়োজন হয়। কিভাবে আমরা ভোটার আইডি কার্ড চেক করবো? কিভাবে ডাউনলোড করতে হবে? কোন ভুল থাকলে কিভাবে সংশোধন করবো, এই পোস্টে আমরা এই সকল বিষয়ে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।

নিচে কয়েকটি পদ্ধতি দেখানো হল, যার মাধ্যমে আপনি ভোটার আইডি কার্ড যাচাই করতে পারবেন। এইভাবে আপনি শুধুমাত্র NID নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে নাম, পিতা-মাতার নাম ও ছবি দেখতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার নতুন আইডি কার্ড এর সকল তথ্য ঠিক আছে কিনা তা জানতে পারবেন। চলুন শুরু করা যাক।

আর আপনি যদি NID Card Check করার মাধ্যমে আপনার সকল তথ্য জানতে চান তাহলে মোবাইল ও ফেইস ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে লগ ইন করে NID সার্ভার থেকে নিজের সকল তথ্য দেখা, এনআইডি সংশোধনসহ ও জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

আপনি যদি দেশের বাহিরেও থাকেন তবুও খুব সহজে এনআইডি কার্ড চেক করতে পারবেন। দেশ ও দেশের বাহির থেকে একই ভাবে জাতীয় ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য জানতে পারবেন এবং যে কোন সুবিধা নিতে পারবেন।

ফর্ম নাম্বার দিয়ে NID Card Check

খুব সহজে ফর্ম নাম্বার দিয়ে যে কারো ভোটার আইডি কার্ড চেক করা সম্ভব। যখন আপনি ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন, তখন যে ফর্ম পূরণ করে আবেদনটি সম্পূর্ণ করেছিলেন। সেই ফর্মে একটি নাম্বার থাকে। সেই নাম্বারটা নতুন ভোটারগণ তাদের ভোটার আইডি কার্ড হয়েছে কিনা চেক করতে পারে।

প্রথমে, এনআইডি কার্ড চেক করার জন্য https://services.nidw.gov.bd এই ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। ফর্ম নাম্বার বা জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার দিয়ে এবং আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন।

রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ হলে আপনি লগইন করতে পারবেন। যদি আপনার এনআইডি তৈরি হয়ে থাকে তাহলে রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ হলে অটোমেটিক আপনার সামনে চলে আসবে।

ফর্ম নাম্বার দিয়ে NID Card Check

১। services nidw gov bd ভিজিট করে Registration অপশনে ক্লিক করুন।

২। আপনার ফর্ম নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে ফর্মটি পূরণ করুন।

৩। ক্যাপচা পূরণ করুন।

৪। সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।

৫। যদি আপনার আইডি কার্ড প্রস্তুত হয়ে থাকে তাহলে আপনার ঠিকানা নির্বাচন করার অপশন আসবে।

৬। বিভাগ, জেলা, থানা ও গ্রাম এর নাম পূরণ করতে হবে। এর পর সাবমিট করুন। 

৭। এরপর আপনার ফেস ভেরিফাই করতে হবে।

৮। ঠিকানা সাবমিট করার পর একটা QR কোড আসবে।

৯। আপনার ফোনে NID Wallet নামে একটা Application install দিতে হবে। QR Code টি install করলেই আপনার ফোনের ক্যামেরা ওপেন হবে।

১০। আপনার মুখমণ্ডল এর সামনে ক্যামেরা ধরলেই ফেস ভেরিফাই হয়ে যাবে।

এরপর আপনার কম্পিউটারে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য চলে আসবে। অনেকে ফর্ম নাম্বার হারিয়ে ফেলে, সেক্ষেত্রে আপনি ফোন নাম্বার দিয়ে আপনার NID Card Check করতে পারবেন।

NID নাম্বার দিয়ে ভোটার NID Card Check

এন আই ডি নাম্বার দিয়ে খুব সহজে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন। প্রথমে নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এরপর বিনামূল্যে একটি নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করতে আপনার ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার লাগবে এবং জন্ম তারিখ লাগবে। নিবন্ধন সম্পন্ন হলে আপনি পরবর্তী ধাপে যাবেন। সেখানে আপনার বিভাগ জেলা ও থানা সিলেক্ট করতে হবে। এরপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য চলে আসবে।

  • নির্বাচন কমিশন অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
  • বিনামূল্যে নিবন্ধন করুন।
  • এনআইডি নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে নিবন্ধন করুন।
  • নিবন্ধন সম্পন্ন হলে পরবর্তী পেজে আপনার ঠিকানা দিন।
  • এরপর যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড নির্বাচন কমিশনার ওয়েবসাইটে থাকে, তাহলে আপনাকে একটি কিউ আর কোড দিবে।
  • মোবাইলে এনআইডি ওয়ালেট নামে একটি অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল দিতে হবে।
  • এই অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে কিউআর কোড স্ক্যান করতে হবে।
  • স্ক্যান করলে আপনার মোবাইলে ক্যামেরা ওপেন হবে এবং আপনার ফেস ভেরিফিকেশন চাইবে।
  • ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে, আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য আসবে।

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে কি কি সেবা পাওয়া যায়?

সরকারি যেকোনো সেবা মানেই অনেক ঝামেলা। এই ঝামেলা থেকে গ্রাহকদের মুক্তি দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশন তাদের সেবা ডিজিটাল করেছে। ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কিত সকল সেবা এখন অনলাইনে মাধ্যমে হয়ে থাকে।

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজে সেবাগুলো গ্রহণ করা যায়। উপরে উল্লেখিত পদ্ধতিতে আপনি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটের লগইন করার পরে এখান থেকে যে যে সেবা গুলো পেতে পারেন।

  1. নিউ ভোটার NID Card এর আবেদন।
  1. NID Card ডাউনলোড করতে পারবেন।
  1. NID Card Check বা অনুসন্ধান করতে পারবেন।
  1. জাতীয় পরিচয় পত্র এর যেকোনো তথ্য যাচাই করতে পারবেন।
  1. জাতীয় পরিচয় পত্র এর যে কোন তথ্য সংশোধন করতে পারবেন।
  1. এছাড়াও ভোটার আইডি কার্ড Re-Issue করতে পারবেন।
  1. Smart NID Card স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।
  1. হারানো NID Card উত্তোলন করতে পারবেন।

এক কথায় ভোটারের এনআইডি কার্ড সম্পর্কিত সকল সেবা এখানে পাবেন। তবে এনআইডি কার্ড সংশোধন, হারানো এনআইডি কার্ড উত্তোলনের ক্ষেত্রে সামান্য কিছু সার্ভিস চার্জ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে প্রদান করতে হবে।

এছাড়াও পড়ুন: জন্ম নিবন্ধন যাচাই

নতুন ও পুরাতন আইডি কার্ড চেক

যারা নতুন ভোটার হয়েছেন তারা ফর্ম নাম্বার অথবা এন আই ডি নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক এবং ডাউনলোড করতে পারবে। আবার যারা পুরাতন ভোটার তারাও খুব সহজে তাদের ভোটার আইডি কার্ড চেক এবং ডাউনলোড করতে পারবে।

প্রথম নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। ফ্রিতে একটি একাউন্ট করতে হবে। আপনার ভোটার আইডি কার্ড অথবা ফর্ম নাম্বার দিয়ে একাউন্টটি খুলতে হবে। এরপর পরবর্তী ধাপগুলো সম্পন্ন করে এনআইডি কার্ডের সকল তথ্য গুলো পাবেন। 

SMS এর মাধ্যমে NID Card Check

SMS এর মাধ্যমে NID Card Check

এসএমএস এর মাধ্যমে NID কার্ড চেক করার জন্য মোবাইলে মেসেজ অপশন থেকে এনআইডি স্পেস ফর্ম নাম্বার স্পেস জন্ম তারিখ লিখে 105 নাম্বারে পাঠাতে হবে। যদি আপনার আইডি কার্ড প্রস্তুত হয়ে থাকে ফিরতি মেসেজে জানিয়ে দেওয়া হবে।

NID<Space>FORM NO<Space>DD-MM-YYYY

যা যা লাগবে-

১। একটা ফোন

২। ফর্ম নাম্বার জন্ম তারিখ

৩। ১০৫ নাম্বারে পাঠাতে হবে।

উপরের নিয়মে মেসেজ করে আপনি আপনার নতুন ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বারটি পেতে পারেন। যারা শুধুমাত্র নতুন আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করেছেন এই নিয়মটি তাদের জন্য। এই এসএমএসের মাধ্যমে শুধুমাত্র আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড নাম্বারটি পাবেন।

খুব সহজে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন

যারা এখনো ভোটার হননি তারাও খুব সহজে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করে নতুন ভোটার হতে পারবেন। বর্তমানে অনলাইনে মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ডের আবেদন করা যায়। আবেদন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের services nidw gov bd ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে আবেদন করতে হবে।

নতুন ভোটার আবেদন দুইটি ধাপে সম্পন্ন করতে হবে। প্রথমে নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এরপর আপনার উপজেলা পরিষদে গিয়ে কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করতে হবে। এরপর আনুমানিক দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে আপনার ভোটার আইডি কার্ড প্রস্তুত হয়ে যাবে।

বায়োমেট্রিক তথ্য গুলো হল-

  1. আঙ্গুলের ছাপ,
  2. চোখের রেটিনা স্ক্যান,
  3. ছবি
  4. আপনার স্বাক্ষর

প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র গুলো হল-

  1. জন্মনিবন্ধন
  2. পিতা, মাতা নাম
  3. গ্রাম, ইউনিয়ন, থানা, জেলা।
  4. আবেদন ফর্ম ইত্যাদি ।

অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করার পদ্ধতি:

 services nidw gov bd এই ওয়েব সাইট

প্রথমে, services nidw gov bd এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করুন। এরপর উপরের ছবির মত একটি পেজ পাবেন। “নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন” এই অপশনে আবেদন করুন এ ক্লিক করুন। আপনার ইংরেজি নাম ও জন্ম তারিখ দিয়ে একাউন্ট খুলুন। এর পর আপনার সকল তথ্য প্রদান করে অনলাইনে নিবন্ধন সম্পূর্ণ করুন।

services nidw gov bd অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন

অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন হলে আপনাকে একটি স্লিপ নাম্বার দেওয়া হবে অর্থাৎ ফর্ম নাম্বার দেয়া হবে। এই ফর্ম নাম্বার দিয়ে পরবর্তীতে উপজেলা পরিষদে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করতে হবে। 

এভাবে নতুন ভোটার এর আবেদন এবং বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান সম্পন্ন হলে ৬০ থেকে ৯০ কর্ম দিবসের মধ্যে আপনি ভোটার আইডি কার্ড পেয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে অনেক সময় ৯০ দিন পর্যন্ত সময় লাগে।

ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে কি করনীয়?

আমাদের দেশে অনেক মানুষের এই সমস্যাটি রয়েছে। অনলাইনে মাধ্যমে খুব সহজে আপনার হারানো ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য এবং ভোটার আইডি কার্ডটি ডাউনলোড দিতে পারবেন। সে জন্য আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বারটি প্রয়োজন হবে। এছাড়া জন্ম তারিখ প্রয়োজন হবে। নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ফ্রিতে একটি অ্যাকাউন্ট করতে হবে। 

একাউন্ট খোলার পরে আপনার ঠিকানা দিতে হবে। এরপর এনআইডি ওয়ালেট নামক একটি অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনার ফেস ভেরিফাই করতে হবে। ফেস ভেরিফিকেশন পূর্ণ হলে আপনি আপনার এনআইডির প্রোফাইলে প্রবেশ করতে পারবে। সেখানে আপনার এনআইডি সম্পর্কিত সকল তথ্য পাবেন। আপনার হারানো এনআইডি কার্ড এখান থেকে ডাউনলোড দিতে পারবেন। 

এনআইডি কার্ডের কি কি তথ্য পরিবর্তন করা যায়?

আপনার এনআইডি কার্ডে যদি কোন রকম ভুল থাকে তাহলে খুব সহজে আপনি তা সংশোধন করতে পারবেন। এজন্য প্রথমে আপনাকে নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে একটি একাউন্ট করতে হবে। ফেস ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে একাউন্টটি ভেরিফাই করতে হবে।

সংশোধন নামক একটি অপশন থেকে আপনি খুব সহজে আপনার যে কোন ভুল তথ্য সংশোধন করতে পারবেন। তবে এজন্য অবশ্যই আপনাকে প্রমাণ স্বরূপ কাগজ এর স্ক্যান কপি জমা দিতে হবে।

যে যে কাগজ জমা দিলে এনআইডি কার্ডের সংশোধন করা যায় তা হল-

১। জন্ম নিবন্ধন

২। পাসপোর্ট

৩। মেডিকেল সার্টিফিকেট

৪। এস এস সি সার্টিফিকেট

৫। এইচএসসি সার্টিফিকেট

৬। সরকারি অনুমোদিত যে কোন সার্টিফিকেট

৭। সরকারি যেকোনো কাগজপত্র

অর্থাৎ এমন কাগজ যা আপনার সঠিক তথ্য প্রদান করতে পারবে।

কি কি তথ্য সংশোধন করা যায়?

সংশোধন মূলক তথ্য গুলো হল-

১। আপনার নাম আংশিক

২। আপনার নাম সম্পূর্ণ

৩। পিতা মাতার নাম আংশিক

৪। পিতা মাতার নাম সম্পূর্ণ

৫। রক্তের গ্রুপ

৬। জেলার নাম, থানার নাম, বিভাগের নাম, গ্রামের নাম ইত্যাদি।

অতীতে ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করা মানে অনেক কঠিন একটি বিষয় ছিল। কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে এই সেবাটি চালু করার পর থেকে খুব সহজে মানুষ তাদের NID Card Check করতে পারে। এছাড়াও এনআইডি কার্ড সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য এবং সেবা নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে পেতে পারে।

বহুল জিজ্ঞেসিত প্রশ্নাবলী

নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইট কোনটা?

উত্তরঃ http://ecs.gov.bd/

ভোটার আইডি কার্ড এর কোন কোন তথ্য সংশোধন করা যায়?

উত্তরঃ নাম, পিতা মাতার নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা, রক্তের গ্রুপ ইত্যাদি।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই পোস্টটি সাধারণ তথ্যের উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়েছে। এই তথ্যের নির্ভরযোগ্যতা এবং সঠিকতা নিয়ে কোনো গ্যারেন্টি আমরা দিচ্ছি না। এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে নেওয়া যেকোনো পদক্ষেপ সম্পূর্ণ আপনার নিজের ঝুঁকিতে নিবেন। এই পোস্টের ফলে হওয়া যেকোনো ক্ষতির জন্য আমরা দায়ী থাকবো না।
Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More